আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ইউটিউবিং কে নিজেদের পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছি। অনেকেই আবার আমরা শখের বশেও ইউটিউবিং করে থাকি। কিন্তু যে যেই কারনেই করে থাকি না কেন, সত্যি কথা বলতে আমাদের সবারই মনের মধ্যে একটা সুপ্ত বাসনা থাকে আর তা হল যে নিজেদের ইউটিউব চ্যানেল থেকে অন্তত যদি নিজের পকেট খরচটা চালাতে পারতাম তাহলে হয়ত খুব ভালো হতো।
কেননা নতুন অবস্থায় যারা তাদের ইউটিউব যাত্রা শুরু করে তাদের মধ্যে বেশির ভাগই হচ্ছে তরুন। বা যুবক। আর যুবক বয়সে হাতে প্রচুর সময় আর মাথায় বিভিন্ন ধরনের আইডিয়া খেলা করলেও হাতে কিন্তু টাকা পয়সা মোটেও খেলে না। তাই নিজের পকেট খরচ আর মাঝে মাঝে গার্লফ্রেন্ডকে ছোটোখাটো উপহার দেওয়ার মতো অর্থ আয় করতে পারলে সবারই ইউটিউবের প্রতি কাজ করার ইচ্ছাটা বেড়ে যায় প্রায় কয়েকগুন।
আর বর্তমান সময়ে কোন বিষয়ের উপর কাজ করব বা কি নিয়ে চ্যানেল করব এই বিষয়টা মাথায় আসলেই সবার প্রথমে যে জিনিসটার কথা মাথায় আসে তা হচ্ছে ‘ফানি ভিডিও’। সত্যি কথা বলতে যদিও এটি ছাড়া ভিডিও করার আরো ১০১ টি নয় বরং হাজারটি উপায় আছে কিন্তু তবুও কেন জানি এটিই সবার প্রথমে আমাদের মাথায় আসে।
কিন্তু সবার প্রথমে এই জায়গাটিতে কাজ করতে গেলে যে সমস্যাটিতে পড়তে হয় তা হচ্ছে ক্যামেরা। কিন্তু ক্যামেরা না হয় কোনো একজন ছবি প্রিয় বন্ধুর কাছ থেকে ধার করে নিয়ে আসা যায় কিন্তু অন্যান্য আনুষাঙ্গিক জিনিসপত্র তো আর চাওয়া যায় না। যেমন: মাইক্রোফোন, লাইটিং, বিভিন্ন স্পটে শুটিং করার খরচাপাতি ইত্যাদি।
আর স্টুডেন্ট অবস্থায় এমনিতেই সবার পকেটের অবস্থা খুব একটা ভালো থাকে না। ফলে হয়ত ঝোকের বশে ৬ মাস কাজ করে গেলেও দু’একটি ভিডিও করে পাবলিশ করলেও তারপর থেকে আর কাজ করা হয়ে উঠে না।
সত্যি কথা বলতে ভাই পেটে ভাত না চললে তো আর নীতিকথা দিয়ে কোনো কাজ হয় না! কথাটি কিন্তু একেবারে যে অসত্য বা মিথ্যা তা নয়, বরং নিখাদ খাটিঁ সত্য কথা।
তাই অনেকেরই একটা স্বপ্ন থাকে আর তা হল গুগল অ্যাডসেন্স। কিন্তু ইউটিউবের নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ৪ হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম আর ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার নাহলে কিন্তু কোনো ভাবেই আমরা মনিটাইজড করতে পারব না আমাদের ইউটিউব চ্যানেলকে। আর গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়া তো দূরে থাক!
তাই আজকে আমি আপনাদেরকে দেখাব যে কিভাবে গুগল অ্যাডসেন্স ছাড়াও আমরা ইউটিউব থেকে আয় করতে পারি। তার আগে আমরা একটু বাহিরের দেশের অবস্থাটা পর্যবেক্ষন করে আসি।
সত্যি কথা বলতে কি জানেন, বাহিরের দেশে বিশেষ করে ইউরোপ, আমেরিকাতে ওরা অ্যাডসেন্সকে ওদের সাইড ইনকাম সোর্স হিসেবে রাখে। কেননা ওদের প্রধান ফোকাস থাকে অন্যান্য আয়ের উৎসগুলোর দিকে। ওরা এটি নিয়ে একটু কম মাথা ঘামায়। আর আমাদের দেশে এটিকেই আমরা একমাত্র সম্বল কম্বল বলে ভেবে নিই।

তাই আমাদের প্রথমেই এই দৃষ্টিভঙ্গিটাকে পরিবর্তন করতে হবে যে গুগল অ্যাডসেন্স ছাড়া আমার দিন অচল। বরং গুগল অ্যাডসেন্স ছাড়াই আমি ভালো চলতে পারব। বরং ওইটা হচ্ছে আমার সাইড ইনকাম।
কিন্তু তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে আমাদের মেইন ইনকাম সোর্সটা কি?
আসুন তাহলে জেনে নিই গুগল অ্যাডসেন্স ছাড়া ইউটিউব থেকে আয় করার কয়েকটি পদ্ধতি সম্পর্কে…
Affiliate links
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকেন। আপনি কি জানেন তাদের অ্যাফিলিয়েট সোর্স এর একটি অন্যতম উৎস হচ্ছে এই ইউটিউব।
যারা অ্যাফিলিয়েট কি তা বুঝেন না, তাদের জন্য বলছি: ধরুন আপনার একটি কোম্পানী আছে। আপনি আপনার কোম্পানীর সকল ধরনের মার্কেটিং করে আপনার হয়ত প্রতিদিন ১০০টি প্রোডাক্ট সেল হয়। এখন আপনি আপনার কোম্পানীর জন্য ১০০ জন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার নিযুক্ত করলেন।

তাদের কে বলে দিলেন যে তাদের কোনো মাসিক ইনকাম বা বেতন নেই। অর্থাৎ তারা আপনার কোম্পানীর কোনো বেতনভুক্ত কর্মচারী নয়। বরং তারা সারা মাসে যত টাকার প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারবেন তার ১০% আপনি তাদের কমিশন হিসেবে দিবেন।
এখন আপনার প্রতি জন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার প্রতিদিন যদি ১০টি করেও পন্য বিক্রি করে তাহলে কিন্তু ১০০ জন বিক্রি করবে ১০০০ টি পন্য।
আপনি চিন্তা করবেন পারছেন কি! যে কোথায় ১০০ আর কোথায় ১০০০!!!
এই হচ্ছে বিষয়। এখন আপনি নিজেকে সেরকম একজন মার্কেটার হিসেবে বিভিন্ন কোম্পানীতে যোগদান করতে পারেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় কিছু কোম্পানীর তালিকা আমি নিচে দিয়ে দিচ্ছি।
- ShareASale Affiliates
- Amazon Associates
- eBay Partners
- Shopify Affiliate Program
- Clickbank
- Rakuten Marketing Affiliates
- Leadpages Partner Program
- StudioPress Affiliate Website
- CJ Affiliate Publisher’s Program
- Bluehost Affiliate Program
এছাড়াও আমাদের বাংলাদেশী বিভিন্ন ইকমার্স ওয়েবসাইট বর্তমানে অ্যাফিলিয়েট সিস্টেম রাখলেও সেগুলোর প্রতি হয়ত তারা খুব একটা যত্নবান নয়। তবে BDSHOP.COM – কে আমার অন্যান্য ইকমার্স ওয়েবসাইট থেকে তাদের অ্যাফিলিয়েট সিস্টেমটাকে বেশি ভালো লেগেছে। আপনারা চাইলে সেখান থেকেও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন।
YouTube Sponsorships
অনেকেই আছেন যারা ইউটিউব স্পন্সসরশীপের মাধ্যমে বেশ ভালো পরিমানে টাকা আয় করে। তার আগে বলে নেওয়া জরুরী যে স্পন্সসরশীপ বলতে আসলে কি বুঝাচ্ছি? ধরুন: আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল আছে ফানি ভিডিও নিয়ে। আপনি সেখানে বিভিন্ন মজার মজার ভিডিও তৈরি করেন। এখন আপনার কাছে আপনার এলাকার একজন ব্যবসায়ী এসে বলল যে, ‘বাবা, তোমরাতো ইউটিউব নিয়ে কাজটাজ কর, তো তোমরা কি আমার ব্যবসাটাকে একটু প্রচার করে দিতে পারবা?’ আপনারা রাজি হলেন এবং কিছু টাকার বিনিময়ে আপনারা কাজটি করে দিলেন।

প্রশ্ন করতে পারেন ওই লোক কেন আপনাদের কাছে আসবে? আপনাদের তো আর লাখ লাখ সাবস্ক্রাইবার নাই। সত্যি কথা বলতে লাখ লাখ সাবস্ক্রাইবারের প্রয়োজন নেই। তার দরকার পরিচিত। তার ব্যবসাটাকে যাতে মানুষজন চিনে এবং জানে। আর সাধারনত যেহেতু আপনাদের ইউটিউব চ্যানেলটি ছোট সেক্ষেত্রে আপনাদের যে কয়জন সাবস্ক্রাইবার আছে তারাও নিশ্চয় আপনাদের আশেপাশের বন্ধু বান্ধব, পাড়া-প্রতিবেশী ইত্যাদি। তাহলে তার ব্যবসাটাকেও কিন্তু মানুষজনের কাছে পরিচিতি পাবে। বলতে পারেন যে সে যে আমাদের কাছে আসবে এর গ্যারান্টি কি?
দরকার নাই তো তার আসার, আপনারাই তার কাছে যাবেন। আপনাদের কয়েকটি ভিডিও দেখাবেন এবং বলবেন যে, ‘চাচা, যদি আপনার ব্যবসা নিয়ে একটা ভিডিও আমাদের চ্যানেলে ছাড়ি, তাহলে দেখবেন আপনার ব্যবসা খুব ভালো চলবে। আশেপাশের লোকজন আপনার ব্যবসার সুনাম করবে, আপনার পরিচিতি বাড়বে।’ দেখবেন ৫ জনকে বললে হয়ত ১ জন রাজি হয়েও যেতে পারে।
আর আপনাদের যখন নাম, সুনাম বাড়বে তখন দেখবেন আর কাউকে ডেকে ডেকে বলতে হবে না। সবাই আপনাদের কাছে এমনিতেই চলে আসবে।
Merch and products
অনেকে আছে তাদের ইউটিউব ভিডিও- এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পন্য বিক্রি করে। একটা বাস্তব জীবনের গল্প বলি: আমার এক বন্ধু ছিল। ওর একটা ইউটিউব চ্যানেল ছিল। দেখতাম ও প্রায় সময়ই ওই সব ভিডিও করত। আমি আবার এগুলোর প্রতি অতো আগ্রহ দেখাতাম না।
একবার দেখলাম ঈদের আগে ওর পকেট বেশ গরম! আমরা তো অবাক। পরে খোজঁ নিয়ে জানতে পারি যে ও ঈদের আগে এক বড়ভাইয়ের কাছ থেকে বাকীতে কিছু টি-শার্ট এনেছিল। আর এবারের ঈদে ওর ইউটিউব চ্যানেলে একটা ভিডিও পাবলিশ করেছিল যার মূল আলোচ্য বিষয়ই ছিল টি-শার্ট।

আর ভিডিও এর শেষে ও ছোট্ট করে একটা বিজ্ঞাপন দিয়ে দিল যে যদি কারো কোনো টি-শার্ট কেনার ইচ্ছা থাকে তাহলে তাদের কাছ থেকে কম দামে ভালো মানের টি-শার্ট চাইলে কিনতে পারে।
ওর চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার ছিল প্রায় ৫ হাজারের মতো। ৭ দিনের মাথায় ওর ভিডিও এর প্রায় হাজার খানের এর মতো ভিউ হয়ে গেল। আর খুব সহজেই সেখান থেকে ও প্রায় কয়েকশ টি-শার্ট বিক্রি করে ফেলল।
বেশ ভালোই একটা ব্যবসা করেছিল ও সেবার। অবশ্য আমরা বন্ধূরাও কম যাই না, গুনে গুনে দু’হাজার টাকার ট্রিট নিয়েছিলাম ওর কাছ থেকে। বেচারা!!! ????????
তাই চাইলে আপনারাও এরকমভাবে একটু বুদ্ধি খাঁটিয়ে বেশ ভালোই ইনকাম করে ফেলতে পারেন নিজের ইউটিউব চ্যানেল কে ব্যবহার করে।
Sell e-books
এটাও একটা গল্পের মতোই আপনাদের সাথে শেয়ার করি। আমাদের এক আরেক আতেঁল মার্কা বন্ধূ (মানে যে সারাদিন বইপত্র, পড়াশোনা ছাড়া কিছুই বুঝে না) তারও একটা চ্যানেল ছিল ইউটিউবে। অবশ্য সে সেখানে ফানি ভিডিও দিত না, পড়ালেখা সম্পর্কে বিভিন্ন ট্রিপস এন্ড ট্রিকস টাইপের ভিডিও দিত।
তো একবার দেখলাম ও ওর চ্যানেলে বিভিন্ন বিশিষ্ট গণিতবিদের আবিষ্কার করে দিয়ে যাওয়া বিভিন্ন সূত্র নিয়ে একটা ভিডিও বানাল। মানে ওই সব গোলক, কোণক, বীজগানিতীক সূত্রাবলি ইত্যাদি বিষয়ের এসব সূত্র-টূত্র কোথা থেকে আসল, কিভাবে এগুলোর ধারনা আসল, কে আবিষ্কার করল – এইসব ব্যাপার স্যাপার সে বেশ সুন্দর একটা ভিডিও করে তৈরি করল।

তো ভিডিওর শেষে সে একটা ছোট্ট বিজ্ঞাপনও প্রচার করল যে – এরকম আরো ১০০ টি সূত্রের আবিষ্কারের পিছনে মজার মজার কাহিনী জানতে চাইলে নিচের ভিডিওর ডিসক্রিপশন থেকে একটা ই-বুক কিনতে হবে।
আমি ভাবলাম ছেলেপুলে লেখাপড়াই করতে চায় না আবার কিনবে ই-বুক! হুহ্। কিন্তু ওমা, কয়েকদিন পর দেখলাম ওর প্রচুর বিক্রি আসা শুরু করল ওই একটা ভিডিও থেকেই।
কেননা, ওর ভিডিওটা ওর ভিউয়ার্সদের কাছে এতো ভালো লেগেছিল যে এরকম আরো ১০০টি মজার মজার কাহিনী জানার জন্য সামান্য কিছু টাকা খরচ করতে ওদের বাধঁল না। তারাও কেনা শুরু করল।
পরে ও আবার সেটা নিয়ে আবার শুভেচ্ছামূলক ভিডিও বানিয়ে ছিল বলেও শুনেছিলাম।
আসলে আমি বিভিন্ন ঘটনা ও গল্পের মাধ্যমে বুঝানোর চেষ্টা করছি যে আমার বন্ধুরা কিভাবে তাদের ইউটিউব থেকে আয় করে ছিল। আশা করছি আপনারাও আপনাদের ইউটিউব চ্যানেলের সাথে মিল রেখে এরকম কোনো বুদ্ধি বের করতে পারবেন।
Sell digital products
এটা অবশ্য আমার জীবনের একটা কাহিনী। তবে আশা করছি এখান থেকেও আপনাদের শেখার মতো কিছু থাকবে। আমি একবার আমার একটা বন্ধুর ভিডিওতে ফ্রিল্যান্সিং কি সেটা নিয়ে কিছু কথা বললাম (কারন আমার আসলে ওরকম কোনো ইউটিউব চ্যানেল নেই, আর আমার বন্ধুদের অভাব নেই। একেকজনের কয়েকটা করেও আছে)।
আমি মূলত কাজ করি ওয়েব ডিজাইনিং এবং সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (এসইও) নিয়ে। তো আমি মূলত সে বিষয়টি নিয়েই আমার বন্ধুর ওই ভিডিওতে প্রশ্ন-উত্তর মূলক কিছু কথা বললাম।

ওমা, বলা নেই কওয়া নেই, ঠাস্ করে দুইদিন পর এক লোক আমাকে ফোন করে বলল যে তার একটি ওয়েবসাইটের ডিজাইন থেকে শুরু করে এসই – সব কাজ করে দিতে হবে। আমি তো অবাক! কি রে ভাই, জানি না চিনি না। আমার পার্সোনাল নাম্বার এই লোক কোথা থেকে পেল। আবার বলে কাজ করে দিতে! ধান্দাবাজ নাকি?
আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম যে ভাই, আপনি আমার নাম্বারটা কোথা থেকে পেয়েছেন? সে বলল আমার বন্ধুর থেকে পেয়েছে (যার চ্যানেলের ভিডিওতে আমি কথা বলেছিলাম)।
আমি তাকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে বললাম যে আমার অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে একটা ম্যাসেজ করতে। আমি ফ্রি হয়ে তাকে নক করব (বলা বাহুল্য, ভদ্রলোক যখন আমাকে ফোন করেছিল তখন আমি বাহিরে ছিলাম)।
পরে ফিরে দেখি উনি ঠিকই ম্যাসেজ দিয়েছে। পরে উনার সাথে প্রায় দীর্ঘ ৬ মাস আমার কাজ করার সৌভাগ্য হয়েছিল এবং বেশ ভালো অংকেরই একটা টাকা আমি তার কাছে পেয়েছিলাম (অংকটা আর বলছি না, সেটা না হয় থাক! ????)। পরে অবশ্য বন্ধু একটা রেস্টুরেন্টে নিয়ে গিয়ে ট্রিট দিয়েছিলাম কিছূ।
উপরে প্রায় ৫টি উপায় নিয়ে আমি আলোচনা করেছি। এগুলো একটার সাথেও গুগল অ্যাডসেন্সের কোনো সম্পর্ক নেই। বিভিন্ন গল্প ও বাস্তব ঘটনার মাধ্যমে বিষযগুলো আপনাদের সাথে সহজে তুলে ধরার ও বুঝানোর চেষ্টা করেছি। জানি না কতটুকু করতে পেরেছি!
অনলাইন থেকে আয়ের ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন – TECH BAYA।
কারো যদি কোনো ব্যাপারে কোনো প্রশ্ন থাকে বা কোনো মতামত, অভিযোগ বা পরামর্শ – তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
ধন্যবাদ।
[★★] আপনিও একটি টেকবাজ একাউন্ট খুলে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে পোস্ট করুন! হয়ে উঠুন একজন দুর্দান্ত টেকবাজ! এখানে ক্লিক করে নতুন একাউন্ট তৈরি করুন।
ফেসবুকে যুক্ত হোন!